ই-কমার্স (E-commerce) Ict - 1st Chapter for HSC
ই-কমার্স (E-Commerce):
মাইকেল অ্যালড্রিচ (22 আগস্ট 1941 - 19 মে 2014) ছিলেন একজন ইংরেজ উদ্ভাবক, উদ্ভাবক এবং উদ্যোক্তা। 1979 সালে তিনি ভোক্তা এবং ব্যবসার মধ্যে বা একটি ব্যবসা এবং অন্য ব্যবসার মধ্যে অনলাইন লেনদেন প্রক্রিয়াকরণ সক্ষম করার জন্য অনলাইন শপিং উদ্ভাবন করেন, একটি কৌশল যা পরে ই-কমার্স নামে পরিচিত।
- ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেন ও সুবিধা ব্যবহার করাকে ই-কমার্স ( E-commerce) বলে।
- ইন্টারনেট কমার্স-কে সংক্ষেপে ই-কমার্স বলা হয়।
- অনলাইন শপিং: পণ্য অনলাইনে বেচাকেনা ই-কমার্সের জনপ্রিয় একটি উদাহরণ। এখানে বিক্রেতারা অনলাইনে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন দেয়। যেমন- Amazon.com এরকম অন্যতম একটি ওয়েবসাইট।
- অনলাইন নিলাম: অনলাইন নিলামে আপনি স্বল্প সময়ে অসংখ্য মানুষের কাছে কোনো কিছু নিলাম করতে পারবেন। যেমন- eBay
- ইন্টারনেট ব্যাংকিং: ইন্টারনেট ব্যাংকিং-এ ব্যাংকের কোনো অফিসে শারীরিকভাবে না গিয়েও ব্যাংকের যাবতীয় কার্যক্রম সেরে ফেলা যায় এবং ক্রেডিট কার্ডও নেয়া যায়।
- অনলাইন টিকেটিং: কাউন্টারে গিয়ে অনেকক্ষণ অপেক্ষা করা ছাড়াই বিমান, ট্রেন, খেলা বা সিনেমা হলের টিকেট এখন অনলাইনে খুব সহজেই কিনে ফেলা যায়। যেমন- www.esheba.cnsbd.com থেকে ট্রেনের টিকেট কেনা যায়।
ই-কমার্স এর ধরন বা প্রকারভেদ (Types of E-commerce):
ই-কমার্সে অংশ নেয়া ক্লায়েন্টের ভিত্তিতে একে তিন ভাগে ভাগ করা হয়-
- Business to Business (B2B): B2B হল এমন এক ক্ষেত্র যেখানে গ্রাহক গ্রহীত পণ্যের উৎপাদক, খুচরা বা পাইকারি বিক্রেতা কিংবা শুধু ব্যবসার জন্য লেনদেন করে। যেমন: Sindabad.com
- Business to Consumer (B2C): যখন ব্যবসায়ীরা কাস্টমার বা ভোক্তাদের কাছে পণ্য বিক্রির জন্য অনলাইনে অবতীর্ণ হয় তখন তাকে B2C বলে।যেমন- rokomari.com
- Consumer to Consumer (C2C): একজন ভোক্তা নিজেই বিক্রেতা হয়ে অন্য ভোক্তার কাছে নিজের পণ্য বা সেবা বিক্রি করার প্রয়াসকে C2C বলে। যেমন- bikroy.com
ই-কমার্স এর সুবিধা (Benefits of E-commerce):
- ই-কমার্স সময় ও ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতা দূর করে।
- অনেক ক্ষেত্রে এটি সহজে পণ্য বা সেবার প্রত্যাশিত মূল্য নির্ধারণ করে দেয়।
কোন মন্তব্য নেই